raihan joy

Microsoft Word Tutorial - Beginners Level 1 2019

This video tutorial will show you how to use Microsoft Word 2016 for beginners. Microsoft Word is a powerful word processing tool that is part of Microsoft Office. This is a detailed beginners tutorial, the below timestamps will help you navigate through the lessons that are covered. Looking for more? Let me know in the comments below what types of things you would like to learn in Microsoft Word 2016.

বিস্তারিত পড়ুন...
raihan joy

ফাইল মেন্যু (File Menu)

ফাইল মেন্যু (File Menu)

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল (File) মেনু হচ্ছে প্রথম মেনু। এই মেনুর সাহায্যে নতুন ফাইল তৈরি করা, ডকুমেন্টের লেখা সেভ (Save) করা, সেভ ফাইল ওপেন করা, ক্লোজ (Close) করা, প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা, ডকুমেন্টের পেজের সাইজ মার্জিন ইত্যাদি নির্ধারণ করা, প্রিন্ট করা হয়ে থাকে।

নিম্নে File মেন্যুর Sub-menu গুলোর বিস্তারিত আলোচনা করা হল:-


১. নিউ (New)

ডকুমেন্টে নতুন পেজ তৈরি করার জন্য এই Sub-menu ব্যবহার করা হয়। কাজের মাঝে নতুন ফাইলের দরকার হলে ফাইল মেন্যুতে ক্লিক করে New এ ক্লিক করলে একটা (Task Pane) বক্স আসবে, এ (Task Pane) বক্স থেকে (Blank Documents) এ ক্লিক করলে একটি নতুন পেইজ Open হবে।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Ctrl+N) চাপলেই নতুন পেজটি Open হবে।


২. ওপেন (Open)

Save করা কোন ফাইলকে পর্দায় আনতে এই সাবমেন্যুটি ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে প্রথমে File থেকে Open এ ক্লিক করলে একটি ডায়ালগবক্স আসবে। এখান থেকে আমাদের Save করা ফাইল সিলেক্ট করে, Open কমান্ড বাটনে ক্লিক করলে Save করা ফাইলটি পর্দায় ওপেন হবে।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Ctrl+O) চাপলেই Save ফাইল সামনে আসবে,তখন নির্দিষ্ঠ ফাইল ওপেন করতে হবে।


৩. ক্লোজড্ (Close)

কাজ করার সময় যদি সচল করা ফাইলটি বন্ধ করার প্রয়োজন হয় তখন এই Sub-menu’র সাহায্যে তা করা হয়। এক্ষেত্রে File এ ক্লিক করে Close এ ক্লিক করতে হবে। ডকুমেন্টটি সেভ না থাকলে সেভ করতে চান কিনা তার জন্য একটি চেক বক্স আসবে। সেভ করতে চাইলে Yes সেভ না করতে চাইলে No-তে ক্লিক করতে হবে।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Ctrl+W).


৪. সেভ (Save)

ডকুমেন্ট কম্পিউটারে সেভ করার জন্য এই সাবমেন্যুটি ব্যবহার করা হয়। কোন ডকুমেন্ট সংরক্ষণ করতে চাইলে File এ ক্লিক করতে হবে তারপর Save এ ক্লিক করতে হবে, তাহলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে, তারপর ফাইলটি কোথায় সেভ হবে তা দেখিয়ে দিতে হবে। সাধারণত আমরা My Documents এ ফাইল সেভ করি। আপনি ইচ্ছা করলে একই নিয়মে অন্য ড্রাইভে Save করে রাখতে পারেন। এরপর File Name-বক্স এ আপনার পছন্দ মত নাম টাইপ করে,সবশেষে Save এ ক্লিক করুন, তাহলে আপনার বর্তমান লিখিত ফাইলটি কম্পিউটারে সেভ হবে।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Ctrl+S).


৫. সেভ এস (Save As)

উপরের নিয়মে সেভ করা ফাইলটি অন্য আরেকটি নামে সেভ করার জন্য এই সাবমেন্যু ব্যবহার করা হয়। অথ্যাৎ আমরা কোন ফাইল নিয়ে কাজ করলে তার একটি প্রতিলিপি বা কপি তৈরি হয় যা দিয়ে কাজ করি। এতে মূল ফাইলটি অক্ষত থাকে। এই প্রক্রিয়াটি সেভ করার মতই। শুধুমাত্র এতে ফাইলটির আরেকটি কপি তৈরি হয়।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (F12).


৬. পেজ   সেটপ (Page Setup)

কোন ডকুমেন্টে লেখা শুরু করলে প্রথমেই Page Setup করে নিতে হয়।
Page Setup থেকে আমরা তিন ধরনের কাজ করে থাকি।
* মার্জিন: ডকুমেন্টের চারপাশে থাকা ফাকা জায়গাকে বলে মার্জিন।
* ওরিয়েন্টেশন: ডকুমেন্টটি আড়াআড়ি কিংবা লম্বালম্বি হবে তা নির্ধারণ করা।
* পেপার সাইজ: কোন সাইজে ডকুমেন্টটি প্রিন্ট হবে তা নির্ধারণ করা।
এই কাজের জন্য প্রথমে File থেকে Page Setup এ যেতে হবে। তারপর প্রথমের Margins ট্যাবের Top, Bottom, Left, Right ইঞ্চিতে ফাকা জায়গার পরিমাণ টাইপ করতে হবে।
তারপর Orientation অপশন বার থেকে আমাদের পেজটি আড়াআড়ি নাকি লম্বালম্বি হবে তা নির্ধারণ করতে হবে।
{এখানে Portrait (পোর্টরেইট) মানে হলো পেজটি লম্বালম্বি হবে এবং Landscape (ল্যান্ডস্কেইপ) মানে হলো পেজটি আড়াআড়ি হবে।}

এরপর Paper অপশনে গিয়ে পেজের সাইজ নির্ধারণ করতে হবে। কম্পিউটারে সাধারণত দুই ধরণের পেপার প্রিন্ট করা হয়। একটি হল A4 এবং অন্যটি Legal, এখানে আপনার পছন্দ পেজটি সিলেক্ট করে দিতে হবে।


৭. প্রিন্ট (Print)

Documents লেখা প্রিন্ট করতে হলে এই Sub-menu ব্যবহার হয়।
এক্ষেত্রে কম্পিউটারের সাথে ডাটা কেবল দিয়ে প্রিন্টারকে সংযুক্ত করে অন করে কম্পিউটারে প্রিন্টার সফটওয়্যার ইনস্টল করতে হবে। এরপর File থেকে Print এ ক্লিক করলে একটি ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে উপরে Printer Name বক্স থেকে যে প্রিন্টারে প্রিন্ট করা হবে তা সিলেক্ট করতে হবে। তারপর Page Range থেকে যে যে পেজ প্রিন্ট করা হবে তা সিলেক্ট করতে হবে, এরপর Copies বক্স থেকে কত কপি প্রিন্ট হবে তা টাইপ করে OK তে ক্লিক করলে প্রিন্ট শুরু হবে।
কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Ctrl+P).


৮. Properties

এই Sub-menu সাহায্যে ডকুমেন্টের যাবতীয় তথ্য  যেমনঃ ডকুমেন্ট তৈরি, ডকুমেন্টের লেখকের নাম, লোকেশন, সাইজ ও সম্পাদনা তারিখ। ডকুমেন্টের বিভিন্ন পরিসংখ্যা যেমনঃ পেজ সংখ্যা, লাইন সংখ্যা, শব্দ সংখ্যা, প্যারা সংখ্যা, অক্ষর সংখ্যা ইত্যাদি পাওয়া যায়।

৯. Exit

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড থেকে বের হয়ে যেতে হলে এই Sub-menu ব্যবহার করা হয়। File থেকে Exit এ ক্লিক করলে, ডকুমেন্ট টি সেভ না থাকলে একটি উইন্ডো আসবে। এখানে সেভ করতে চাইলে Yes এবং সেভ না করতে চাইলে No এ ক্লিক করতে হবে।

কী-বোর্ডের শর্টকাট Key (Alt+F4).


বিস্তারিত পড়ুন...
raihan joy

মেনু ও টুলবার

টুলবার:-

টুলবার হল শর্টকাটে কাজ করার একটি পদ্ধতি। কোন মেন্যুতে না গিয়ে কাজ খুব দ্রুত সম্পাদন করাই টুলবার এর কাজ। মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিভিন্ন টুল বার আছে।

মেন্যু:-

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড-এ মোট ৯টি মেনু আছে।

২. এডিট মেন্যু (Edit Menu)
৩. ভিউ মেন্যু (View Menu)
৪. ইনসার্ট মেন্যু (Insert Menu)
৫. ফরমার্ট মেন্যু (Format Menu)
৬. টুলস্ মেন্যু (Tools Menu)
৭. টেবল মেন্যু (Table Menu)
৮. উইনড্রোজ (Window) এবং

৯. হেল্প (Help)


বিস্তারিত পড়ুন...
raihan joy

Microsoft Word বা MS Word এর পরিচিতি

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft World) কি?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) হল একটি ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার (Word Processing Software)। এই সফটওয়্যারের মাধ্যমে Compose Type, Drawing, Project Profile তৈরি করা, ছোটখাট ডিজাইন করা, বই তৈরি করা, দলিল, প্রশ্ন, চিঠিপত্র টাইপ করা ছাড়াও প্রিন্ট দেওয়া ও অফিসিয়াল কাজ সম্পাদন সহ যাবতীয় কাজ করা যায়।
অত্যন্ত সহজ এই প্রোগ্রামটি সারা বিশ্বে প্রচলিত আছে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের Microsoft Corporation কতৃক এই সফটওয়্যা তৈরী তাই একে (Microsoft Word) বা (MS Word) বলে নামকরণ করা হয়েছে।

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) এর সাহায্যে কি কি করা যায়?

MS Word এর সাহায্যে যে যে কাজ করা যায় তা হল:-
*যে কোন ধরণের Document বা Text লেখা,
*  বিভিন্ন চিঠিপত্র, দলিল, প্রশ্নপত্র টাইপ ও প্রিন্ট করা,
*ডিজাইন করা,
*বিভিন্ন ধরণের  Project Profile তৈরী করা,
*বিভিন্ন ধরণের Drawing, টেবিল এবং ডায়াগ্রাম তৈরী করা,
*বিভিন্ন ধরণের কম্পোজ ও টাইপ করা,
*ব্যাক্তিগত নোট তৈরী করা সহ আরো অনেক ধরণের কাজ সম্পাদন করা হয়।

প্রথমে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ফাইলটি ওপেন করলে Defult একটি সাদা Page সামনে আসবে। আর এই সাদা পেইজে একটি দাগ নিভু নিভু করছে, এই দাগ কে কার্সর বলে। এই কার্সর যেখানে থাকবে কি-বোর্ড দিয়ে কোন অক্ষর চাপ দিলে লেখাটা সেখান থেকে শুরু হবে। লেখার সময় কার্সর ডানদিকে যাবে। এভাবে লেখতে লেখতে লাইন ফিলআপ হলে কার্সর সয়ংক্রিয়ভাবে নিচের লাইনে যাবে। আর যদি লাইন ফিলআপ না হলে যদি নিচে যাওয়ার প্রয়োজন হয় তবে কি-বোর্ড এর Enter কী চাপ দিতে হবে।


Articles Write or Delete করা:
Documents এ লেখা ভুল হলে বা ডিলিট করার প্রয়োজন হলে তা সাধারণত ৩ টি পদ্ধতিতে করা যায়।
যেমন:
১. যদি লেখার শেষ অংশটুকু Delete করতে হয় তবে কী-বোর্ড এর Backspace Key চাপলেই বামদিক থেকে অক্ষর মুছা শুরু হবে। আবার য়তটুকু লেখা Delete করার প্রয়োজন হবে তা সিলেক্ট করে নিয়ে Backspace Key চাপলেই লেখা ডিলিট হবে।

২. কী-বোর্ড এর Delete Key দিয়েও একি ভাবে ডিলিট করা যায়, তবে একটা করে ডিলিট করলে ডানদিক থেকে অক্ষর মুছে যাবে।

৩. কী-বোর্ড থেকে Insert Key চাপলেই ওভাররাইট মুড চালু হয়। ওভাররাইট মুড চালু হলে ডকুমেন্ট-এ কোন লেখা লিখলে কার্সরের স্থানে লেখা হবে এবং তার ডানে লেখা থাকলে তা মুছে যাবে। সাধারণত কোন ফরম পূরণ করার সময় কোন লেখা মুছে দিয়ে নতুন লেখা টাইপ করার জন্য এটি ব্যবহার হয়। এই মুড চালু থাকলে ডকুমেন্টের স্ট্যাটাস বারের OVR অংশটি উজ্জল হয়ে যায়।

Microsoft Word Document  –এর delete লেখা ফেরৎ আনার নিয়ম:

অনেক সময় ভুলবশত ডকুমেন্ট-এর লেখা কেটে যায়,এ কেটে যাওয়া লেখা ফেরত আনতে হলে Keybord থেকে Ctrl+Z বা মেনুবার থেকে Edit>Undo -এ কমান্ড এ ক্লিক করতে হবে, তাহলেই আগের ডিলিট হওয়া লেখা ফিরে আসবে।


MS WORD এ কোন লেখাকে কালার করতে হলে প্রথমে সে লেখা সিলেক্ট করে তারপর কালার করতে হয়। মাউস এবং কিবোর্ড দিয়ে সিলেক্ট করা যায়। কিবোর্ড দিয়ে SHIFT কী চেপে ধরে অ্যারো কি চাপ দিতে থাকলে তা সিলেক্ট হতে থাকবে। ডকুমেন্ট এর পুরো লেখা সিলেক্ট করতে হলে Ctrl+A চাপতে হবে, লেখা সিলেক্ট করা বাতিল করতে হলে মাউস দিয়ে ডকুমেন্টের যে কোন জায়গায় ক্লিক করুন অথবা Keybord থেকে অ্যারো কি চাপ দিন।

বিস্তারিত পড়ুন...
raihan joy

Abbreviation – Page 24

CSEL         : (Computer Science Education Laboratory)
CSER        : (Computational Sciences for Energy Research)
CSER        : (Computer Science Education Research)
CSES        : (Computer Science and Engineering Society)
CSF          : (Computer Security Foundations)
CSGO       : (Computer Science Graduate Organization)
CSI           : (Computer Services Inc)
CSIE         : (Computer Science Information Engineering)
CSILE       : (Computer Supported Intentional Learning Environments)
CSILE       : (Computer Supported Intentional Learning Environment)
CSIM        : (Computer Science and Information Management)
CSIR        : (Computer Security Incident Response)
CSK         : (Computer Society of Kenya)
CSL         : (Computer Systems Lab)
CSL         : (Computer Supported Learning)
CSLC       : (Computer Science Learning Center)
CSLP       : (Computer Science Large Practical)
CSN        : (computer Systems and)
CSNL      : (Computational Systems Neuroscience Lab)
CSNT      : (Computer Security and Network Technician)
CSPP      : (Computer Systems Policy Project)
CSPT      : (Computer Skills Placement)
CSR        : (Cell Site Router)
CSRC      : (Computer Security Resource Center)
CSRC      : (Computer Science Resources Consortium)
CSRI       : (Computer Science Research Institute)
CSRI       : (Computer Systems Resource Inc)
CSSA      : (The Computer Society Of South Africa)
CSSBB    : (Certified Six Sigma Black Belt)
CSSD      : (Computing Services and Systems Development)
CSSG      : (Computer Science Study Group)
CSSI       : (Computer Support Services Inc)
CSSI       : (Computational Social Science Initiative)
CSSI       : (Computer Services and Solutions Inc)
CSSL      : (Computer Society of Sri Lanka)
CSSL      : (Computer Support Service Learning)
CSSL      : (Computational Sensorimotor Systems Lab)
CSSM      : (Computational Social Science Modeling)
CSSS      : (Computer Sound Security System)
CST        : (Computer Simulation Technology)
CST        : (Computer Speed Test)
CST        : (Computer Science Tapestry)
CSTA      : (Computer Supported Telephony Applications)
CSTC      : (Computer Science Tutoring Center)
CSTC      : (Computer Science Teaching Cente)
CSTI       : (Computer and Software Training Inc
CSTL      : (Computer Security Technology Ltd)
CSTR     : (Computer Science Technical Reports)
CSZ       : (Computer Society Of Zimbabwe)
CTC       : (Computer Technologies Consultants)
CTCI      : (Computer to computer interface)
CTCP     : (Computer To Conventional Plate)
CTD       : (Computer Telephony Distributing)
CTI        : (Computer Techniques Inc)
CTI        : (Center of Visual Interest)
CTI        : (Computer TV Integration)
CTI        : (computer–telephone integration)
CTL       : (Computational Tree Logic)
CTL       : (Computational Tree Logics)
CTOR    : (Click-To-Open Rate)
CTPL     : (Computer Technologies Pvt Ltd)
CTRL V  : (CTRL V is abbreviation of Control Vipectus. "Vipectus" is latin for "paste")
CTSI      : (Computer Transition Services Inc)
CUBS     : (Computer Upkeep and Breakdown Service   )
CUI        : (Computer User Interface)
CV         : (Crypton Vocaloid)
CVC       : (Computer Vision Centre)
CVC       : (Computational Vision And Control)
CVC       : (Computer Video Coated)
CVC       : (Computer Vision Center)
CVCE     : (Computer Vision Coral Ecology)
CVCS     : (Colour and Visual Computing Symposium)
CVG       : (Computer and Video Games)
CVIP       : (Computer Vision and Image Processing)
CVL        : (Computer Vision Laboratory)
CVRG     : (Computer Vision Reading Group)
CVU       : (Computer Video Uncoated)
CW        : (computer workshops)
CWG      : (Computer Warehouse Group)
CWS      : (Computer Withdrawl Symptoms)
CWS      : (Computer World Services)
বিস্তারিত পড়ুন...