সফট্ওয়্যার কি?
কোন সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটারের ভাষায় যে সারিবদ্ধ সুশৃঙ্খল নির্দেশ দেয়া হয় তাকে সাধারণ অর্থে প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার বলা হয়।এককথায় বলা যায় কম্পিউটারকে কার্যোপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য সফট্ওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
সফট্ওয়্যার প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ-
১. সিস্টেম সফট্ওয়্যার(System Software)
২. ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার(Application software)
১. সিস্টেম সফট্ওয়্যার(System Software):-
যে সফট্ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণ করে ব্যবহারিক প্রোগ্রামকে সার্থকভাবে পরিচালনা করতে সহায়তা করে তাকে সিস্টেম সফট্ওয়্যার বলে। কম্পিউটারের এটি একটি অপরিহার্য অংশ। কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রোগ্রাম সিস্টেম সফট্ওয়্যারের অন্তভুক্ত।
মূলত কম্পিউটারের সিস্টেম সফট্ওয়্যার গুলিই অপারেটিং সিস্টেম নামে পরিচিত।
যেমনঃ
* MS-DOS
* UNIX
* WINDOWS
২. ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার(Application software):-
কম্পিউটার ব্যবহারকারী তার প্রয়োজন মতো নিজেই সুবিধামত বাষা ব্যবহার করে যে প্রোগ্রাম রচনা করেন তাহাই হলো ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার। ব্যাপক ব্যবহারিক সমস্যার সমাধানকল্পে বাণিজ্যিক বিত্তিতে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনেক প্রোগ্রামাররা সম্মিলিতভাবে য়ে প্রোগ্রাম তৈরী করে থাকেন তাকে সফট্ওয়্যার প্যাকেজ অথবা প্রোগ্রাম প্যাকেজ বলা হয়। এ ধরণের প্রোগ্রামে ব্যবহারিক সমস্যার পূণাঙ্গ সমাধান দেয়ার ব্যাবস্থা থাকে।
কয়েকটি ব্যবহারিক সফট্ওয়্যারের উদাহরণ দেয়া হলঃ
* ওয়ার্ড পারফেক্ট
* লোটাস ১-২-৩
* মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ড
* মাইক্রোসফট্ এক্সেল
* ভিজ্যুয়াল বেসিক ৬.০ ইত্যাদি।
সিস্টেম সফট্ওয়্যার ও এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যারকে তাদের কাজের উপর ভিত্তি করে আরো কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার (Application software):-
অপারেটিং সিস্টেম মূলত একটি কম্পিউটারকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করার উপযোগী করে থাকে। কিন্তু একজন ব্যাবহারকারীর খুব বেশি উপকার করতে পারে না। কম্পিউটারকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করার জন্য বিভিন্ন এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার ব্যাবহার করতে হয়। প্রতিদিন পৃথিবিজুরে দক্ষ কম্পিউটার ব্যাবহারকারীগণ এমনি শত শত এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যাবহার করে তৈরি করছেন। হিসাব-নিকাশের জন্য প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে ক্যালকুলেটর প্রোগ্রাম তৈরি করলে এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার তৈরি করা হবে।
কোন সমস্যা সমাধানের জন্য কম্পিউটারের ভাষায় যে সারিবদ্ধ সুশৃঙ্খল নির্দেশ দেয়া হয় তাকে সাধারণ অর্থে প্রোগ্রাম বা সফট্ওয়্যার বলা হয়।এককথায় বলা যায় কম্পিউটারকে কার্যোপযোগী করার জন্য এবং কম্পিউটার দ্বারা কোন সমস্যা সমাধানের জন্য সফট্ওয়্যার ব্যবহৃত হয়।
সফট্ওয়্যার প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা হয়েছেঃ-
১. সিস্টেম সফট্ওয়্যার(System Software)
২. ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার(Application software)
১. সিস্টেম সফট্ওয়্যার(System Software):-
যে সফট্ওয়্যার কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণ করে ব্যবহারিক প্রোগ্রামকে সার্থকভাবে পরিচালনা করতে সহায়তা করে তাকে সিস্টেম সফট্ওয়্যার বলে। কম্পিউটারের এটি একটি অপরিহার্য অংশ। কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রোগ্রাম সিস্টেম সফট্ওয়্যারের অন্তভুক্ত।
মূলত কম্পিউটারের সিস্টেম সফট্ওয়্যার গুলিই অপারেটিং সিস্টেম নামে পরিচিত।
যেমনঃ
* MS-DOS
* UNIX
* WINDOWS
২. ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার(Application software):-
কম্পিউটার ব্যবহারকারী তার প্রয়োজন মতো নিজেই সুবিধামত বাষা ব্যবহার করে যে প্রোগ্রাম রচনা করেন তাহাই হলো ব্যবহারিক সফট্ওয়্যার। ব্যাপক ব্যবহারিক সমস্যার সমাধানকল্পে বাণিজ্যিক বিত্তিতে কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনেক প্রোগ্রামাররা সম্মিলিতভাবে য়ে প্রোগ্রাম তৈরী করে থাকেন তাকে সফট্ওয়্যার প্যাকেজ অথবা প্রোগ্রাম প্যাকেজ বলা হয়। এ ধরণের প্রোগ্রামে ব্যবহারিক সমস্যার পূণাঙ্গ সমাধান দেয়ার ব্যাবস্থা থাকে।
কয়েকটি ব্যবহারিক সফট্ওয়্যারের উদাহরণ দেয়া হলঃ
* ওয়ার্ড পারফেক্ট
* লোটাস ১-২-৩
* মাইক্রোসফট্ ওয়ার্ড
* মাইক্রোসফট্ এক্সেল
* ভিজ্যুয়াল বেসিক ৬.০ ইত্যাদি।
সিস্টেম সফট্ওয়্যার ও এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যারকে তাদের কাজের উপর ভিত্তি করে আরো কয়েক ভাগে ভাগ করা যায়।
এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার (Application software):-
অপারেটিং সিস্টেম মূলত একটি কম্পিউটারকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করার উপযোগী করে থাকে। কিন্তু একজন ব্যাবহারকারীর খুব বেশি উপকার করতে পারে না। কম্পিউটারকে দিয়ে বিভিন্ন কাজ করার জন্য বিভিন্ন এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার ব্যাবহার করতে হয়। প্রতিদিন পৃথিবিজুরে দক্ষ কম্পিউটার ব্যাবহারকারীগণ এমনি শত শত এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যাবহার করে তৈরি করছেন। হিসাব-নিকাশের জন্য প্রোগ্রামিং ভাষা দিয়ে ক্যালকুলেটর প্রোগ্রাম তৈরি করলে এপ্লিকেশন সফট্ওয়্যার তৈরি করা হবে।